expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Saturday, March 2, 2019

ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম

নেইমার ও তার বাবার কল্যাণে আবারও আলোচনায় বিশ্বকাপে নেইমারের ‘ডাইভ-বিতর্ক’। কিছুদিন আগে নেইমারের বাবা আহ্বান জানিয়েছিলেন, চোট থেকে বাঁচতে চাওয়ার অভিনব কৌশলকে যেন ‘ডাইভিং’ না বলা হয়। এখন নেইমার বলেছেন, তিনি আসলেই বুঝতে পারছেন না, বিশ্বকাপে ডাইভ দিয়েছেন নাকি দেননি।

এস্পোর্তে এস্পেকট্যাকুলার

’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিশ্বকাপে তাঁর প্রতি আনা ‘ডাইভিং’ বিতর্কের ব্যাপারে কথা বলেছেন নেইমার।

পায়ের চোটে পড়ে এখন মাঠের বাইরে

ggggg, হাতে অখণ্ড অবসর। অবসর সময়ে বিশ্বকাপে নিজের খেলা ম্যাচগুলোর ফুটেজ দেখে তাঁর মনে সন্দেহ জেগেছে, আসলেই তিনি ডাইভ দিয়েছেন কি না, ‘আমি বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোর ফুটেজ দেখছিলাম। দেখতে দেখতে আমার মনে হচ্ছিল, আমি কি আসলেই ডাইভ দিয়েছি?’

Home > Neighbours 80 Shares Pakistan and India step back from the brink, but unease continues

Wing Commander Abhinandan Varthaman, who became the face and symbol of the biggest clash between India and Pakistan in many years, walked across the border just before 9 p.m. (1600 GMT) on Friday in a high-profile handover shown on live television.

Shelling on both sides of the Line of Control (LoC) that acts as a de facto border in the disputed Kashmir region continued for a few hours after his release, resulting in four deaths, but then stopped overnight, officials said.

 Pakistan touted Abhinandan's return as "as a goodwill gesture aimed at de-escalating rising tensions with India" after weeks of unease that threatened to spiral into war after both countries used jets for bombing missions this week.
The flare up has unnerved global powers, including China and the United States, who urged restraint to prevent another conflict between neighbours who have fought three wars since independence from Britain in 1947.

Tensions escalated rapidly following a suicide car bombing on Feb. 14 that killed at least 40 Indian paramilitary police in Indian-controlled Kashmir.

India accused Pakistan of harbouring the Jaish-e Mohammad group behind the attack, which Islamabad denied, and Prime Minister Narendra Modi promised a strong response.

Indian warplanes on Tuesday carried out airstrikes inside Pakistan on what New Delhi called militant camps. Islamabad denied any such camps existed, as did local villagers in the area, but Pakistan on Wednesday retaliated with its own aerial mission, that led to both sides claiming to have shot down jets.


\

The stand off came at a critical time for Modi

, who faces a general election that must be held by May and who had been expected to benefit from nationalist pride unleashed by the standoff.
Pakistani leaders say the ball is now in India's court to de-escalate the tensions, though Pakistani army chief on Friday told top military leaders of the United States, Britain and Australia that his country would "surely respond to any aggression in self-defence".

"COLLIDE HEAD-ON"

The Indian pilot's ordeal since being shot down on Wednesday

had made him the focal point of the crisis and he returned to his homeland to a hero's welcome, with crowds thronging the Wagah border crossing and waving Indian flags.

Before his release, Pakistani television stations broadcast video of Abhinandan in which he thanked the Pakistani army for saving him from an angry crowd who chased him after seeing him parachute to safety.

"The Pakistani army is a very professional service," he said. "I have spent time with the Pakistan army. I am very impressed."

On Friday, four Indian troops and one civilian were killed in a clash with militants in the Indian-administered Kashmir, where a further three people were killed and one wounded from Pakistani shelling. One person was killed and three wounded on Pakistan's side of Kashmir from a barrage of India shelling.

Pakistani officials

say the shelling stopped around

mid-night, but in a sign of the unease, residents say they are afraid another conflagration is likely.

"The way situation is developing along the LoC makes me feel that both sides may collide head-on anytime now," said Chaudhry Jahangir, a Pakistani resident of the Samahni sector in Kashmir.

Monday, February 25, 2019

Where does it come from?

Online-buying-ImagesContrary to popular belief, Lorem Ipsum is not simply random text. It has roots in a piece of classical Latin literature from 45 BC, making it over 2000 years old. Richard McClintock, a Latin professor at Hampden-Sydney College in Virginia, looked up one of the more obscure Latin words, consectetur, from a Lorem Ipsum passage, and going through the cites of the word in classical literature, discovered the undoubtable source. Lorem Ipsum comes from sections 1.10.32 and 1.10.33 of ,

"de Finibus Bonorum et Malorum"

(The Extremes of Good and Evil) by Cicero, written in 45 BC.

This book is a treatise on the theory of ethics

, very popular during the Renaissance. The first line of Lorem Ipsum, "Lorem ipsum dolor sit amet..", comes from a line in section 1.10.32.

The standard chunk of Lorem Ipsum used since

the 1500s is reproduced below for those interested. Sections 1.10.32 and 1.10.33 from "de Finibus Bonorum et Malorum" by Cicero are also reproduced in their exact original form, accompanied by English versions from the 1914 translation by H. Rackham.

Wednesday, February 20, 2019

এক টাকাও বাড়েনি আশরাফুলের পারিশ্রমিক

ওয়ালটন ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগের প্লেয়ার্স ড্রাফট হয়ে গেল আজ। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ঐতিহ্যবাহী এই লিগের নিলামে ১২টি ক্লাব দল গড়তে খরচ করেছে মোট ১৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা। যোগ করতে হবে ধরে রাখা খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিকও। সে হিসাবে মোট ২৩ কোটি টাকা। একজন বিদেশি খেলোয়াড় দলে ভেড়ানোর সুযোগ থাকায় অঙ্কটা আরও বাড়বে।

খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাচ্ছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা ও মাহমুদউল্লাহ। দুজনই পাচ্ছেন ৩৫ লাখ টাকা করে। আবাহনী মাশরাফিকে ধরে রেখেছে আর ড্রাফট থেকে মাহমুদউল্লাহকে নিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। ‘প্লেয়ার্স ড্রাফট’ থেকে দল গড়তে ক্লাবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খরচ করেছে শেখ জামাল—২ কোটি ২১ লাখ টাকা। ২ কোটির ওপর খরচ করেছে আবাহনী, প্রাইম ব্যাংক এবং মোহামেডানও। মোহামেডান এবার বেশ আঁটঘাট বেঁধেই নামছে। লিটন দাস, আবদুল মজিদ, শফিউল ইসলামের মতো ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভালো খেলা ক্রিকেটারদের সঙ্গে তারা দলে ভিড়িয়েছে মোহাম্মদ আশরাফুলকেও।

গত প্রিমিয়ার লিগে পাঁচ সেঞ্চুরি করা আশরাফুলের অবশ্য পারিশ্রমিকের অঙ্ক ১ টাকাও বাড়েনি। গতবার তিনি কলাবাগান ক্রীড়াচক্রে খেলেছিলেন ১৫ লাখ টাকায় (সেটা পেতে অবশ্য তাঁর ঘাম ছুটে গিয়েছিল!) এবারও সেই একই পারিশ্রমিকে খেলবেন মোহামেডানে। ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান কাজী ইনাম অবশ্য বলছিলেন, গতবারের তুলনায় এবার কিছু খেলোয়াড়ের পারিশ্রমিক বাড়ানো হয়েছে। সেটিই যদি হয়, তবে পাঁচ সেঞ্চুরি করা আশরাফুলের পারিশ্রমিক কেন বাড়েনি? কাজী ইনামের ব্যাখ্যা, ‘খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বা পারফরম্যান্স ভালো হলেও সেটি দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল কি না, এসব বিবেচনা করেই পারিশ্রমিক ঠিক করা হয়েছে।’

আশরাফুল যে পাঁচটা সেঞ্চুরি করেছিলেন, এর চারটিই বৃথা গেছে। তাঁর দল কলাবাগান হেরেছে চার ম্যাচেই। সেঞ্চুরিগুলো শুধু আশরাফুলের পরিসংখ্যান উজ্জ্বল করেছে কিন্তু দলকে খুব উপকৃত করেনি, এটা নিয়ে তাঁর নিজেরও হতাশা আছে। তবুও আশরাফুলের পারিশ্রমিক বলার মতোই, কিন্তু দেশের ঐতিহ্যবাহী লিগে সাড়ে ৩ লাখ টাকা পারিশ্রমিক পাওয়া ক্রিকেটারের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সাড়ে ৩ লাখ টাকায় উদীয়মান, প্রচারের আলোয় না আসা এমন ৮৬ জন খেলোয়াড় আছেন ‘ডি’ শ্রেণিতে। যাঁদের অল্প কজনই সুযোগ পাবেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ খেলতে। পারিশ্রমিক যত কমই হোক, তাঁদের অনেকেই নাকি সিসিডিএমকে অনুরোধ করেছেন টাকার অঙ্ক বড় ব্যাপার নয়, লিগ খেলার সুযোগ যেন অন্তত পান।

পারিশ্রমিক যেটাই হোক, খেলোয়াড়েরা যেন সেটি যথাসময়ে পান, এটিই চাওয়া সিসিডিএমের। আগেরবারের মতো এবারও যদি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গড়িমসি করে কোনো ক্লাব, তাদের হুঁশিয়ারি দিয়ে রাখলেন কাজী ইনাম, ‘একটা ব্যাপারে নিশ্চিত করতে চাই, খেলোয়াড়েরা যেন ভালো পারিশ্রমিক পায়। সবকিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি এ বছর যেন সব ক্লাব পারিশ্রমিক ঠিকভাবে দেয়। এবার আমরা নতুন একটা ধারা যোগ করেছি, কোনো ক্লাব যদি পারিশ্রমিক দিতে অনিয়ম করে, তবে সিসিডিএম ওই ক্লাবের পয়েন্ট কাটতে পারবে কিংবা ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ থেকে তাদের নিষিদ্ধ করতে পারবে। দু-একটি ক্লাবের কারণে বাকিদের ভাবমূর্তি যেন নষ্ট না হয়, সেদিকে আমরা সতর্ক থাকব।’

চোটাঘাতের মধ্যেও সুখবর পেল বাংলাদেশ

নিউজিল্যান্ডে পা রাখার পর থেকে সুখবর বিরল অভিজ্ঞতা হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের জন্য। তবে দুঃসংবাদের ভিড়ে এমআরআই রিপোর্ট বাংলাদেশকে স্বস্তিই দেবে। মুশফিকুর রহিমের চোট গুরুতর কিছু নয়। আগামীকাল ওয়ানডেতে পাওয়া যাবে তাঁকে। মোহাম্মদ মিঠুন সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে থাকবেন না, এটা আগেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। তবে এর মধ্যেও একটা সুখবর হলো, প্রথম টেস্টের আগেই তাঁর সেরে ওঠার কথা।

দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ব্যাটিংয়ের সময় হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পান দুই ম্যাচে দুটি হাফ সেঞ্চুরি করা মিঠুন। সিরিজে বাংলাদেশের হাফ সেঞ্চুরিও এই দুটিই। ফলে ওয়ানডেতে না হোক, টেস্টে তাঁকে ফিরে পাওয়ার ব্যাপারে দল ব্যাকুল অপেক্ষায় থাকবে, সে তো জানা কথাই।
দ্বিতীয় ম্যাচের সময় মুশফিকও পাঁজরের একপাশে ব্যথা অনুভব করেছেন। তখন চোটটাকে ততটা গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। গতকাল সকালে অনুশীলনে আবারও একটু অস্বস্তি বোধ করায় ব্যাপারটা সিরিয়াসলি নেওয়া হয়। আজ দুজনের চোট স্ক্যান করা হয়। তাতে মিঠুনকে প্রথম টেস্টের আগেই দলে ফিরে পাওয়ার আশা উজ্জ্বল হয়েছে। আর মুশফিক কালকের ম্যাচেই খেলার সবুজ সংকেত পেয়ে গেছেন।

মিঠুন নেই, একাদশে ফিরেছেন রুবেল

শেষ পর্যন্ত প্রথমে বোলিং করছে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ সিরিজের শেষ ম্যাচে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। মোহাম্মদ মিঠুনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন পেসার রুবেল হোসেন।

বাংলাদেশের একাদশ:

তামিম ইকবাল
লিটন দাস
সৌম্য সরকার
মুশফিকুর রহিম
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
সাব্বির রহমান
মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন
মেহেদী হাসান মিরাজ
মাশরাফি বিন মর্তুজা
রুবেল হোসেন
মুস্তাফিজুর রহমান

খেলাক্রিকেট খেলা সংবাদ আবারও বোলিং করতে পারবেন ধনঞ্জয়া

গত বছর সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের দায়ে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন অফ স্পিনার আকিলা ধনঞ্জয়া। অ্যাকশন শুধরে আইসিসির কাছ থেকে আবারও বোলিং করার ছাড়পত্র পেলেন তিনি।
তিন ধরনের ক্রিকেটেই শ্রীলঙ্কান বোলিংয়ের অন্যতম প্রধান অস্ত্র আকিলা ধনঞ্জয়া। যদিও সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের দায়ে গত তিন মাস দেশের হয়ে বল করতে পারেননি তিনি। অ্যাকশন শুধরে দেশের হয়ে আবারও বল করার লাইসেন্স পেয়েছেন এই অফ স্পিনার।

গত ডিসেম্বরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের দায়ে অভিযুক্ত হয়েছিলেন লঙ্কান অফ স্পিনার ধনঞ্জয়া। ১৪ দিনের মধ্যে অ্যাকশনের পরীক্ষা দিতে বলা হয়েছিল তাঁকে। তবে এর মাঝেও খেলা চালিয়ে গেছেন তিনি। সে সিরিজে শ্রীলঙ্কান বোলিংয়ের উজ্জ্বলতম দিক হয়ে ছিলেন এই অফ স্পিনার। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাঁর বোলিং অ্যাকশনের দিকে সন্দেহের তীর গেলে আইসিসি ঘোষণা দেয়, অ্যাকশন না শোধরালে আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবেন না এই শ্রীলঙ্কান।

সেবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি জানিয়েছিল, ধনঞ্জয়া বল ছাড়ার সময় নির্ধারিত ১৫ ডিগ্রির চেয়েও হাত বেশি বাঁকাচ্ছেন। সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের জন্য বোলারদের সতর্ক করার ব্যাপারে আইসিসির যে আইন রয়েছে তার ১১.১ ধারা অনুযায়ী ধনঞ্জয়ার এই বোলিং অ্যাকশন বিশ্বের সব দেশই তাদের স্থানীয় লিগের জন্য নিষিদ্ধ বলে ধরে নেবে। তবে ১১.৫ ধারা অনুযায়ী এবং শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের অনুমতি সাপেক্ষে সে দেশের স্থানীয় লিগে ঠিকই বল করে যাচ্ছিলেন এই অফ স্পিনার। তবে সেটা অবশ্যই বোর্ডের নজরদারির মধ্যে।

তবে আইসিসি গতকাল তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, ধনঞ্জয়ার বোলিং অ্যাকশনে আর কোন সমস্যা নেই, ‘বোলিং অ্যাকশন শোধরানোর কারণে এখন থেকে আকিলা ধনঞ্জয়া দেশের হয়ে বোলিং করতে পারবেন। তবুও ম্যাচ অফিশিয়ালরা যদি মনে করেন তাঁর অ্যাকশনে এখনো সমস্যা আছে, তারা সেটা রিপোর্ট করতে পারবেন।’

ছয় বছরের ক্যারিয়ার হলেও ধনঞ্জয়া আলোচনায় এসেছেন গত এক বছরে। প্রথম দেখায় নিরীহ দর্শন হলেও, অফ স্পিন বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কাকে সব সংস্করণেই ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স উপহার দিচ্ছিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার হয়ে ৫ টেস্টে বল করে ২৭ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ৩০ ওয়ানডেতে ৪৬ উইকেট ও ১৬ টি-টোয়েন্টিতে ১৪ উইকেট আছে তাঁর। ধনঞ্জয়ার ওপর আইসিসির নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়ার এই খবর লঙ্কান ক্রিকেটে স্বস্তির সুবাতাস বইয়ে দেবে, বলাই বাহুল্য।